চাঁদপুরে এই প্রথম সর্বোচ্চ গাঁজার চালান ধরা পড়েছে গ্রামবাসীর হাতে। পরে তা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হাতে তুলে দেয়া হয়।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে ফরিদগঞ্জ উপজেলার সকদীরামপুর গ্রামে কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়ি থেকে ২৬টি প্যাকেটে ৫২ কেজি গাঁজা আটক করা হয়।
এই ঘটনায় জড়িত খলিলুর রহমানকে আটক করা গেলেও তার ছেলে মাদক কারবারি আল আমিন ও রুবেল নামে অপর এক যুবক পালিয়ে গেছে। এর আগে ভোরে ওই গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়িতে একটি প্রাইভেটকার প্রবেশ করে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসীমউদ্দিন স্বপন জানান, সকদীরামপুর গ্রামের মেম্বার জাহাঙ্গীর হোসেন ও এলাকাবাসী তাকে জানিয়েছেন, ভোরে একটি প্রাইভেটকার কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়িতে পৌঁছে। তারপর সেই প্রাইভেটকার থেকে বড় আকারের ৫২টি প্যাকেট নামিয়ে দ্রুত চলে যায়। তবে ভোরে এমন দৃশ্য প্রথমে চোখে পড়ে দুই নারীর। যারা গ্রামের মেঠোপথে হাঁটছিলেন।
এরপর তাদের চিৎকারে গ্রামবাসী ওই বাড়ির সামনে জড়ো হয়। একপর্যায়ে সন্দেহ হলে তারা বাড়িটি ঘেরাও করে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশকে জানায়।
এরইমধ্যে ২৬টি প্যাকেটে থাকা প্রায় ৫২ কেজি গাঁজার চালান তারা বাগান থেকে একটি ঘরে নিয়ে রাখে। ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহ আলম একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাঁজার চালান জব্দ করেন।
স্থানীয়রা ধারণা করছেন কুমিল্লার সীমান্ত থেকে সড়কপথে প্রাইভেটকারে এভাবেই গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকের চালান ঢুকছে চাঁদপুরে। তাই মাদকের চালান ঠেকাতে এখন থেকেই সড়কে সন্দেহজনক যানবাহনে দিনরাত বিশেষ নজরদারি বাড়ানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের প্রতি দাবি জানিয়েছেন তারা।
চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইমস এন্ড অপারেশন) মো. লুৎফর রহমান জানান, এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কৃষক খলিলুর রহমানকে (৬০) আটক করেছে। তবে তার ছেলে আল আমিন (৩৫) ও রুবেল (৩০) নামের যুবক পালিয়ে গেছে। যারা ওই এলাকার আলোচিত মাদক কারবারি। তাদেরকেও আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বিপুল পরিমাণ গাঁজার সন্ধান ধরিয়ে দেয়ার জন্য ওই দুই নারীকে পুরস্কৃত করার ঘোষণা দিয়েছেন চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মুহম্মদ আব্দুর রকিব। তিনি জানান, তাদের বিচক্ষণতা ও সাহসিকতার কারণেই মাদকের বড় একটি চালান আটক করা সম্ভব হয়েছে। তাই এই দুই নারীকে সম্মান দেখাতে পুলিশের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হবে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকালে ফরিদগঞ্জ উপজেলার সকদীরামপুর গ্রামে কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়ি থেকে ২৬টি প্যাকেটে ৫২ কেজি গাঁজা আটক করা হয়।
এই ঘটনায় জড়িত খলিলুর রহমানকে আটক করা গেলেও তার ছেলে মাদক কারবারি আল আমিন ও রুবেল নামে অপর এক যুবক পালিয়ে গেছে। এর আগে ভোরে ওই গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়িতে একটি প্রাইভেটকার প্রবেশ করে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসীমউদ্দিন স্বপন জানান, সকদীরামপুর গ্রামের মেম্বার জাহাঙ্গীর হোসেন ও এলাকাবাসী তাকে জানিয়েছেন, ভোরে একটি প্রাইভেটকার কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়িতে পৌঁছে। তারপর সেই প্রাইভেটকার থেকে বড় আকারের ৫২টি প্যাকেট নামিয়ে দ্রুত চলে যায়। তবে ভোরে এমন দৃশ্য প্রথমে চোখে পড়ে দুই নারীর। যারা গ্রামের মেঠোপথে হাঁটছিলেন।
এরপর তাদের চিৎকারে গ্রামবাসী ওই বাড়ির সামনে জড়ো হয়। একপর্যায়ে সন্দেহ হলে তারা বাড়িটি ঘেরাও করে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশকে জানায়।
এরইমধ্যে ২৬টি প্যাকেটে থাকা প্রায় ৫২ কেজি গাঁজার চালান তারা বাগান থেকে একটি ঘরে নিয়ে রাখে। ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহ আলম একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাঁজার চালান জব্দ করেন।
স্থানীয়রা ধারণা করছেন কুমিল্লার সীমান্ত থেকে সড়কপথে প্রাইভেটকারে এভাবেই গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকের চালান ঢুকছে চাঁদপুরে। তাই মাদকের চালান ঠেকাতে এখন থেকেই সড়কে সন্দেহজনক যানবাহনে দিনরাত বিশেষ নজরদারি বাড়ানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের প্রতি দাবি জানিয়েছেন তারা।
চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইমস এন্ড অপারেশন) মো. লুৎফর রহমান জানান, এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কৃষক খলিলুর রহমানকে (৬০) আটক করেছে। তবে তার ছেলে আল আমিন (৩৫) ও রুবেল (৩০) নামের যুবক পালিয়ে গেছে। যারা ওই এলাকার আলোচিত মাদক কারবারি। তাদেরকেও আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বিপুল পরিমাণ গাঁজার সন্ধান ধরিয়ে দেয়ার জন্য ওই দুই নারীকে পুরস্কৃত করার ঘোষণা দিয়েছেন চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মুহম্মদ আব্দুর রকিব। তিনি জানান, তাদের বিচক্ষণতা ও সাহসিকতার কারণেই মাদকের বড় একটি চালান আটক করা সম্ভব হয়েছে। তাই এই দুই নারীকে সম্মান দেখাতে পুলিশের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হবে।
অনলাইন ডেস্ক